Skip to main content

About Us

 বাংলা সাহিত্য - অনলাইন বাংলা ম্যাগাজিন

২০০৮ - ২০২২
 বাংলা সাহিত্য, সাহিত্য বিষয়ক অনলাইন বাংলা ম্যাগাজিন বা সাহিত্য পত্রিকা। ২০০৮ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের পথ চলা শুরু। সম্ভবত আমরাই বাংলা ভাষায় প্রথম অনলাইন সাহিত্য ম্যাগাজিন হিসাবে পথ চলা শুরু করি। শুরু করেছিলাম ইমেজ ফরম্যাটে লেখা প্রকাশের মাধ্যমে। কারণ, তখনও ইউনিকোড ফন্টের ব্যবহার যেমন শুরু হয়নি তেমনি ওয়েব ফন্ট হিসাবে বাংলা ব্যবহার যোগ্যও হয়ে ওঠেনি।

উদ্দেশ্য ঃ প্রবীণ লেখকদের পাশাপাশি নবীন লেখকদের বিশ্বব্যাপী পরিচয় ঘটানোই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। কারণ, পেপার ফরম্যাটে প্রকাশিত ম্যাগাজিন এই উদ্দেশ্য সাধনে খুব একটা সক্ষম হয় না। কারণ, নবীন লেখকরা সেখানে বিভিন্ন কারণে সুযোগ যেমন পায় না, তেমনি তা বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে দেওয়াও সময় ও ব্যয় সাপেক্ষ। এই দুই বাঁধা দূর করে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে মুক্ত করাই ছিল আমাদের একমাত্র লক্ষ্য।

 এই লক্ষ্য নিয়েই নবীন ও প্রবীণ লেখকদের লেখা নিয়ে সেজে উঠছে 'বাংলা সাহিত্য' ম্যাগাজিন।

সাহিত্য চর্চার পাশাপাশি থাকবে (থাকছে) আম-বাঙালির প্রাত্যহিক জীবনের প্রয়োজনীয় সুলুক-সন্ধান। 'বাংলার মুখু', 'বাংলাদেশের মুখ', 'ভারতেরমুখ' এবং 'বিশ্বের মুখ' এই সুলুক-সন্ধানের জন্য থাকছে। একবার পরখ করে দেখতে পারেন পেজ বাটনগুলিতে (উদা : 'বাংলার মুখ') ক্লিক করে। আপনি চাইলে লেখাও পাঠাতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও নিয়ম জানুন 'লেখা পাঠান' ট্যাবে ক্লিক করে।

Comments

Popular posts from this blog

রিতা বসু

আমার জীবনের প্রথম এডভেঞ্চার : আজ সরস্বতীপূজো। আজকের দিনেই আমাদের সবারই বোধহয় হাতেখড়ি হয়। স্লেট পেনসিলে মাতৃভাষা লিখনের প্রথম শিক্ষা। তাই, সৌমিত্রর আবেদনে সাড়া দিয়ে আজকের দিনটিই বেছে নিলাম আমার জীবনের প্রথম এডভেঞ্চার-এর স্মৃতি রোমন্থনের জন্য।

অলক কুমার গাঙ্গুলী

খাজিয়ার থেকে মণিমহেশ : এক তারুণ্যভরা সৌন্দর্য্য। মাঝেমধ্যে আকস্মিকভাবে বিনা চেষ্টায় আমার সময়-পর্যটনের (time travel এর) সুযোগ ঘটে। যেসব মাধ্যম সময় যন্ত্রের (time machine-এর)কাজ করে সেগুলো বেশ মজার। হয়ত কোন জায়গার ছবি বা কুড়োন কোন পাথরখন্ড না হয় কোন লেখার পাতা। গত সপ্তাহের কথা বলি, কিছু দরকারী কাগজ খুঁজতে গিয়ে অন্য একটা বিচ্ছিন্ন পাতা নজরে এল। কাজের কিনা বুঝতে সবে দুলাইনে চোখ বুলিয়েছি অমনি দেখি আমি আর পড়ার ঘরে নেই; পৌঁছে গেছি ২৫বছর আগের দেখা হিমাচলের খাজিয়ারে। এরপর চোখের সামনে কত ছবি, কত সুখশ্মৃতির আনাগোনা। তারপর হঠাৎ কারো ডাকে বাস্তবে ফিরে আসা। সময় বিশেষে এরকমই সব ভ্রমণ হয় যাতে আমার ভূমিকা আছে, নিয়ন্ত্রণ নেই। এক পাতার ছোট্ট লেখা---খাজিয়ারের প্রাঙ্গণে কিছু সময় বিশ্রাম নিয়েছিলাম, এটা সেই সময়ের কল্পনা। ঐ ভ্রমণের কিছু ছবি ছিল, লেখা কিছু ছিল না। এতদিন পরে এটা পাওয়ার পর ঐ যাত্রার মূল আকর্ষণ কেন্দ্রগুলো সম্বন্ধে কিছু লিখে রাখার ইচ্ছায় এই প্রয়াস। এখন তো বেড়ানো বন্ধ হয়ে গেছে, আর লিখতেও আসুবিধা হয়--তাই ফোনের পাতায় লেখার চেষ্টা করে দেখছি, পারি কিনা। বাংলায় লেখার

কানাইলাল জানা

পুরো ভ্রমণ কথা পড়তে ভ্রমণকারীর নাম -এর ওপর ক্লিক করুন ।। হোম পেজ-এ যেত এখানে ক্লিক করুন audio testing ভ্রমণকারীর কণ্ঠে ভ্রমণ কথা  এই দেখা সিউড়ি থাকাকালীন বীরভূমের যে সব গ্রাম দেখেছি, তার মধ্যে আকর্ষণীয় নাম বক্রেশ্বরের পথে 'ধান্যকুড়িয়া। রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী অশোকতরু বন্দ্যোপাধ্যায়ের গ্রাম, যার অনেকটাই এখন ময়ূরাক্ষীর রোষানলে।